1. admin@noyasomoy24.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ধামরাইয়ে কম্বল পেল ৬শতাধিক পরিবার কেলিয়া নতুন কুঁড়ি একতা যুব সংঘের কার্য নির্বাহী কমিটি গঠন ধামরাই বাজার বণিক সমিতির নবগঠিত কমিটিকে সংবর্ধনা ধামরাইয়ে পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করছেন নাজমুল হাসান অভি কোরআনের চোখে জাহেলি যুগের বৈশিষ্ট্য লেফটেন্যান্ট তানজিম নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক ‘শুধু সংস্কারে থেমে থাকলেই চলবে না, অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন করতে হবে’ ধামরাইয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে স্বেচ্ছাসেবক দল ধামরাইয়ে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা ধামরাইয়ে ঈশাননগর দেলধা সূর্যমুখী যুব সংঘের উদ্যোগে ফুটবল টুর্নামেন্ট ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

রংপুরে আইনজীবী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

নয়া সময় নিউজ ডেস্ক:
  • প্রকাশিত সময় : সোমবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২২

রংপুরে অ্যাডভোকেট আসাদুল হক হত্যা মামলায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড ও একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক হাসান মাহমুদুল ইসলাম এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নগরীর তাজহাট থানা এলাকার ধর্মদাস বারো আউলিয়া গ্রামের মৃত জাফর ড্রাইভারের ছেলে রতন মিয়া (৩২) ও খোর্দ্দ তামপাট আদর্শপাড়া এলাকার মনির মিস্ত্রির ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৬)। এছাড়া মোর্শেদা বেগম নামের এক নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।

মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, আসাদুল হক রংপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সিনিয়র সদস্য ও সাবেক এপিপি ছিলেন। আসাদুল হকের দুই মেয়ে। বড় মেয়ে আশা হক অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী। করোনা পরিস্থিতিতে ছোট মেয়ে বগুড়ার আজিজুল হক কলেজের শিক্ষার্থী আরফিন নাহার অংকনকে নিয়ে স্ত্রী নিজ গ্রামের বাড়ি মিঠাপুকুর উপজেলার বালুয়া ছড়ান এলাকায় অবস্থান করছিলেন। আর ধর্মদাস বারো আউলিয়া এলাকার ওই বাড়িতে আসাদুল হক একা থাকতেন।

২০২০ সালের ৫ জুন দুপুর দেড়টার দিকে চুরি করতে গিয়ে আইনজীবীর হাতে ধরা পড়েন রতন। এ সময় আসাদুল হকের গলায় এবং পেটে ছুরিকাঘাত করে দেওয়াল টপকে পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয়রা রতনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় আসাদুল হকের ছোট মেয়ে আরফিন নাহার অংকন বাদী হয়ে ওইদিন রতন ও সাইফুলকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। পরে তদন্তে মোর্শেদা বেগমের নাম উঠে আসে। মোর্শেদা বেগম মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রতনের মা।

মামলার সরকারি কৌঁসুলি আব্দুল মালেক রায়ে সন্তুষ্ট প্রকাশ করে বলেন, আমরা ন্যায় বিচার পেয়েছি। আশা করি উচ্চ আদালতেও এ রায় বহাল থাকবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© All rights reserved © 2020-24 Noya Somoy 24.
Theme Customized BY LatestNews
Bengali BN English EN
error: Content is protected !!