৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ঢাকার ধামরাইয়ে চেয়ারম্যান পদে ৪২হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন (আনারস প্রতীকের) আব্দুল লতিফ,তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকের মোঃ খালেদ মাসুদ খান লাল্টু পেয়েছেন ৩৮হাজার ৬৩৩ ভোট। এছাড় ঘোড়া প্রতীকের মোহাদ্দেছ হোসেন পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৭৩৭ ভোট, কৈ মাছ প্রতীকের আহম্মদ হোসেন পেয়েছেন ১৪ হাজার ৯৪৫ ভোট,হেলিকপ্টার প্রতীকের সুধীর চৌধুরী পেয়েছেন ৯ হাজার ৮৯৬ ভোট,দোয়াত কলম প্রতীকের এড. সোহানা জেসমিন মুক্তা পেয়েছেন ৪হাজার ৪৫৭ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫২হাজার ৩০৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন (বই প্রতীকের) জুয়েল রানা,তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চশমা প্রতীকের মোঃ সিরাজ উদ্দিন পেয়েছেন ৪৪হাজার ৮৬০ ভোট। এছাড়া টিউবওয়েল প্রতীকের মোঃ হাফিজুর রহমান পেয়েছেন ১৯হাজার ৩০৬ ভোট,বৈদ্যুতিক বাল্ব প্রতীকের মোঃ আঃ রহমান খান পেয়েছেন ১৬হাজার ৪৮০ভোট,তালা প্রতীকের মোঃ ইমরান খান পেয়েছেন ৭হাজার ১৬ভোট,টিয়া প্রতীকের মোঃ শামিনুর রহমান পেয়েছেন ৪হাজার ৭৭৪ভোট।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৭হাজার ৫৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন (বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকের) আফরোজা আক্তার,তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রজাপতি প্রতীকের আন্নিছা লাভলী পেয়েছেন ২৮হাজার ৪৯০ ভোট। এছাড়া হাঁস প্রতীকের সুরাইয়া আক্তার পেয়েছেন ২৭হাজার ১১১ভোট,কলস প্রতীকের খোদেজা খানম পেয়েছেন ১৭হাজার ৬৫২ভোট,ফুটবল প্রতীকের জয়া হোসেন পেয়েছেন ১১হাজার ৫৯৮ভোট।
গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে এগারো টার দিকে বেসরকারিভাবে এ ফল ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার খান মোঃ আব্দুল্লা আল মামুন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। ধামরাই উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৬১ হাজার ১৪৭। ১৪৮টি কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহন শেষ হয়।